Your cart is currently empty!

ধনিয়া চাষ পদ্ধতি
ধনিয়া ( মসলা জাতীয় ফসল )

এক নজরে ধনিয়া চাষ
উন্নত জাতঃ বারি ধনিয়া ১, এলবি-৬০, এলবি-৬৫ এবং সুগন্ধা ইত্যাদি উচ্চফলনশীল জাত সারা বছর চাষ করা যায়।
পুষ্টিগুনঃ ধনিয়ার পুষ্টিগুন নানাবিধ যেমন খনিজ পদার্থ, আঁশ, খাদ্যশক্তি, আমিষ, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ক্যারোটিন, ভিটামিন বি-১, ভিটামিন বি-২, ভিটামিন সি ও শর্করা ইত্যাদি।
বপনের সময়ঃ ধনিয়ার জাতভেদে এপ্রিল-জুন মাসের তীব্র গরম বাদ দিয়ে প্রায় সারা বছর চাষ করা যায়।
চাষপদ্ধতি: মাটির প্রকার ভেদে ৪-৬ টি চাষ ও মই দিয়ে জমি তৈরি করতে হবে।
বীজের পরিমানঃ লাইন বা বেড পদ্ধতিতে বীজ বোনার জন্য বিঘা (৩৩ শতক) প্রতি ১.৩-১.৬ কেজি বীজ প্রয়োজন। ছিটিয়ে বোনার জন্য দ্বিগুন বীজের প্রয়োজন।
সার ব্যবস্থাপনাঃ
ফসলের সার সুপারিশ (শতক প্রতি) | ফসলের সার সুপারিশ (হেক্টর প্রতি) |
পচা গোবর/কম্পোস্ট ২০ কেজিইউরিয়া ০.৬১-০.৭৩ কেজিটিএসপি ০.৪৪-০.৫৩ কেজিএমওপি/পটাশ ০.৩৬-০.৪৪ কেজি। সমুদয় কম্পোস্ট ও টিএসপি এবং অর্ধেক পটাশ জমি তৈরীর সময় প্রয়োগ করতে হবে। ইউরিয়া ও অবশিষ্ট পটাশ দুই কিস্তিতে বীজ বপনের ২৫ এবং ৪০ দিন পর প্রয়োগ করতে হবে। | জমি তৈরীর সময় পচা গোবর / কম্পোস্ট ৫ টন ডিএপি/ টিএসপি ১১০-১৩০ কেজি ও এমওপি ৪৫-৫৫ কেজি প্রয়োগ করুন।বীজ বপনের ২৫ দিন পর ইউরিয়া ৭৫-৯০ কেজি ও এমওপি ২২.৫০-২৭.৫০ কেজি প্রয়োগ করুন।বীজ বপনের ৪০ দিন পর আবার ইউরিয়া ৭৫-৯০ কেজি ও এমওপি ২২.৫০-২৭.৫০ কেজি প্রয়োগ করুন।প্রতি কেজি ডিএপি সার ব্যবহারের জন্য ৪০০ গ্রাম ইউরিয়া কমিয়ে দিন। মাটির উর্বরতা বা মাটি পরীক্ষা করে সার দিলে সারের মাত্রা সে অনুপাতে কম বেশি করুন। |
সেচঃ পাতা সংগ্রহের জন্য ধনিয়ার চাষ করলে ৩/৪ দিন পর পর হালকাভাব পানি সেচ দিন। ধনিয়ার জমিতে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা থাকতে হবে। প্রতিবার সেচের পর ’জো’আসা মাত্র মাটির চটা ভেঙ্গে দিন। গ্রীষ্মকালে বীজ ফেলার পর বেডের উপর হালকা করে খড় বিছিয়ে দিন, এতে সেচ বা বৃষ্টির পানির ছিটিয়ে পাতায় মাটি লাগতে পারে না।
আগাছাঃ আগাছা দমনের জন্য জমি চাষ ও মই দিয়ে ভালোভাবে আগাছা পরিষ্কার, বিশুদ্ধ বীজ ব্যবহার এবং পরিষ্কার কৃষি যন্ত্রপাতি ব্যবহার। ফসল বোনার ২৫-৩০দিনের মধ্যে আগাছা বাছাই করতে হবে।সেচ দেয়ার আগে আগাছা বাছাই করতে হবে।
আবহাওয়া ও দুর্যোগঃ অতিরিক্ত বৃষ্টির পানি দ্রুত বেড় করে দেয়ার ব্যবস্থা রাখতে হবে।
পোকামাকড়ঃ
- ধনিয়ার বিছাপোকা দমনে এমামেক্টীন বেনজোয়েট জাতীয় কীটনাশক (যেমন প্রোক্লেইম ১০ গ্রাম) অথবা সাইপারমেথ্রিন জাতীয় কীটনাশক (যেমন-রিপকর্ড অথবা সিমবুশ ২০ মিলিলিটার / ৪ মুখ) প্রতি ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রতি ৫ শতকে স্প্রে করতে হবে ১০ দিন পর পর ২ বার স্প্রে করতে হবে। ঔষধ স্প্রে করায় সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
- ধনিয়ার শোষক পোকা/হেপার/শ্যামাপোকা, জাবপোকা এবং সাদামাছি দমনে ইমিডাক্লোরোপ্রিড জাতীয় কীটনাশক (যেমন এডমায়ার অথবা টিডো ৭-১০ মিলিলিটার / ২মুখ) অথবা কারবারাইল জাতীয় কীটনাশক (যেমন সেভিন ২০ গ্রাম) ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রতি ৫ শতকে স্প্রে করতে হবে ১০ দিন পরপর ২/৩ বার। ঔষধ পাতার নিচের দিকে যেখানে পোকা থাকে সেখানে স্প্রে করতে হবে।
- ধনিয়ার কাটুই পোকা দমনে কারটাপ জাতীয় কীটনাশক (কেয়ার ৫০ এসপি অথবা সানটাপ ৫০ এসপি ২০ মিলি / ৪ মূখ ) অথবা ল্যামডা-সাইহ্যালোথ্রিন জাতীয় কীটনাশক (ক্যারাটে ২.৫ ইসি অথবা ফাইটার প্লাস ২.৫ ইসি ১৫ মিলি / ৩ মূখ ) ১০ লিটার প্রতি ৫ শতকে স্প্রে করতে হবে ১০ দিন পরপর ২/৩ বার।
রোগবালাইঃ
- ধনিয়া পাতার দাগ রোগ দমনে কার্বেন্ডাজিম জাতীয় বালাইনাসক ( এইমকোজিম/ নোইন ২০ গ্রাম ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে) ১০দিন পর পর ২-৩ বার স্প্রে করুন। ঔষধ স্প্রে করায় সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
সতর্কতাঃ বালাইনাশক/কীটনাশক ব্যবহারের আগে বোতল বা প্যাকেটের গায়ের লেবেল ভালো করে পড়ুন এবং নির্দেশাবলি মেনে চলুন। ব্যবহারের সময় নিরাপত্তা পোষাক পরিধান করুন। ব্যবহারের সময় ধূমপান এবং পানাহার করা যাবেনা। বালাইনাশক ছিটানো জমির পানি যাতে মুক্ত জলাশয়ে না মেশে তা লক্ষ্য রাখুন। বালাইনাশক প্রয়োগ করা জমির ফসল কমপক্ষে সাত থেকে ১৫ দিন পর বাজারজাত করুন।
ফলনঃ জাতভেদে শতক প্রতি ফলন পাতা ১৪-১৬ কেজি এবং ধনিয়া ৬.৮-৮.০ কেজি।
সংরক্ষনঃ পাতা ফসলের জন্য চারা গজানোর ১০-১৫ দিন পর প্রতি সারিতে ৫ সেমি. পর পর একটি চারা রেখে বাকীগুলো তুলে ফেলুন। পাতার জন্য ধনিয়া চাষের বেলায় ৬০ দিনের মধ্যে ফসল সংগ্রহ করুন। এরপর একই জমতি ২০% কম সার প্রয়োগ কর আবার এ ফসলের চাষ করা যায়।

ধনিয়া চাষ পদ্ধতি
ধনিয়া ( মসলা জাতীয় ফসল )

এক নজরে ধনিয়া চাষ
উন্নত জাতঃ বারি ধনিয়া ১, এলবি-৬০, এলবি-৬৫ এবং সুগন্ধা ইত্যাদি উচ্চফলনশীল জাত সারা বছর চাষ করা যায়।
পুষ্টিগুনঃ ধনিয়ার পুষ্টিগুন নানাবিধ যেমন খনিজ পদার্থ, আঁশ, খাদ্যশক্তি, আমিষ, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ক্যারোটিন, ভিটামিন বি-১, ভিটামিন বি-২, ভিটামিন সি ও শর্করা ইত্যাদি।
বপনের সময়ঃ ধনিয়ার জাতভেদে এপ্রিল-জুন মাসের তীব্র গরম বাদ দিয়ে প্রায় সারা বছর চাষ করা যায়।
চাষপদ্ধতি: মাটির প্রকার ভেদে ৪-৬ টি চাষ ও মই দিয়ে জমি তৈরি করতে হবে।
বীজের পরিমানঃ লাইন বা বেড পদ্ধতিতে বীজ বোনার জন্য বিঘা (৩৩ শতক) প্রতি ১.৩-১.৬ কেজি বীজ প্রয়োজন। ছিটিয়ে বোনার জন্য দ্বিগুন বীজের প্রয়োজন।
সার ব্যবস্থাপনাঃ
ফসলের সার সুপারিশ (শতক প্রতি) | ফসলের সার সুপারিশ (হেক্টর প্রতি) |
পচা গোবর/কম্পোস্ট ২০ কেজিইউরিয়া ০.৬১-০.৭৩ কেজিটিএসপি ০.৪৪-০.৫৩ কেজিএমওপি/পটাশ ০.৩৬-০.৪৪ কেজি। সমুদয় কম্পোস্ট ও টিএসপি এবং অর্ধেক পটাশ জমি তৈরীর সময় প্রয়োগ করতে হবে। ইউরিয়া ও অবশিষ্ট পটাশ দুই কিস্তিতে বীজ বপনের ২৫ এবং ৪০ দিন পর প্রয়োগ করতে হবে। | জমি তৈরীর সময় পচা গোবর / কম্পোস্ট ৫ টন ডিএপি/ টিএসপি ১১০-১৩০ কেজি ও এমওপি ৪৫-৫৫ কেজি প্রয়োগ করুন।বীজ বপনের ২৫ দিন পর ইউরিয়া ৭৫-৯০ কেজি ও এমওপি ২২.৫০-২৭.৫০ কেজি প্রয়োগ করুন।বীজ বপনের ৪০ দিন পর আবার ইউরিয়া ৭৫-৯০ কেজি ও এমওপি ২২.৫০-২৭.৫০ কেজি প্রয়োগ করুন।প্রতি কেজি ডিএপি সার ব্যবহারের জন্য ৪০০ গ্রাম ইউরিয়া কমিয়ে দিন। মাটির উর্বরতা বা মাটি পরীক্ষা করে সার দিলে সারের মাত্রা সে অনুপাতে কম বেশি করুন। |
সেচঃ পাতা সংগ্রহের জন্য ধনিয়ার চাষ করলে ৩/৪ দিন পর পর হালকাভাব পানি সেচ দিন। ধনিয়ার জমিতে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা থাকতে হবে। প্রতিবার সেচের পর ’জো’আসা মাত্র মাটির চটা ভেঙ্গে দিন। গ্রীষ্মকালে বীজ ফেলার পর বেডের উপর হালকা করে খড় বিছিয়ে দিন, এতে সেচ বা বৃষ্টির পানির ছিটিয়ে পাতায় মাটি লাগতে পারে না।
আগাছাঃ আগাছা দমনের জন্য জমি চাষ ও মই দিয়ে ভালোভাবে আগাছা পরিষ্কার, বিশুদ্ধ বীজ ব্যবহার এবং পরিষ্কার কৃষি যন্ত্রপাতি ব্যবহার। ফসল বোনার ২৫-৩০দিনের মধ্যে আগাছা বাছাই করতে হবে।সেচ দেয়ার আগে আগাছা বাছাই করতে হবে।
আবহাওয়া ও দুর্যোগঃ অতিরিক্ত বৃষ্টির পানি দ্রুত বেড় করে দেয়ার ব্যবস্থা রাখতে হবে।
পোকামাকড়ঃ
- ধনিয়ার বিছাপোকা দমনে এমামেক্টীন বেনজোয়েট জাতীয় কীটনাশক (যেমন প্রোক্লেইম ১০ গ্রাম) অথবা সাইপারমেথ্রিন জাতীয় কীটনাশক (যেমন-রিপকর্ড অথবা সিমবুশ ২০ মিলিলিটার / ৪ মুখ) প্রতি ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রতি ৫ শতকে স্প্রে করতে হবে ১০ দিন পর পর ২ বার স্প্রে করতে হবে। ঔষধ স্প্রে করায় সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
- ধনিয়ার শোষক পোকা/হেপার/শ্যামাপোকা, জাবপোকা এবং সাদামাছি দমনে ইমিডাক্লোরোপ্রিড জাতীয় কীটনাশক (যেমন এডমায়ার অথবা টিডো ৭-১০ মিলিলিটার / ২মুখ) অথবা কারবারাইল জাতীয় কীটনাশক (যেমন সেভিন ২০ গ্রাম) ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রতি ৫ শতকে স্প্রে করতে হবে ১০ দিন পরপর ২/৩ বার। ঔষধ পাতার নিচের দিকে যেখানে পোকা থাকে সেখানে স্প্রে করতে হবে।
- ধনিয়ার কাটুই পোকা দমনে কারটাপ জাতীয় কীটনাশক (কেয়ার ৫০ এসপি অথবা সানটাপ ৫০ এসপি ২০ মিলি / ৪ মূখ ) অথবা ল্যামডা-সাইহ্যালোথ্রিন জাতীয় কীটনাশক (ক্যারাটে ২.৫ ইসি অথবা ফাইটার প্লাস ২.৫ ইসি ১৫ মিলি / ৩ মূখ ) ১০ লিটার প্রতি ৫ শতকে স্প্রে করতে হবে ১০ দিন পরপর ২/৩ বার।
রোগবালাইঃ
- ধনিয়া পাতার দাগ রোগ দমনে কার্বেন্ডাজিম জাতীয় বালাইনাসক ( এইমকোজিম/ নোইন ২০ গ্রাম ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে) ১০দিন পর পর ২-৩ বার স্প্রে করুন। ঔষধ স্প্রে করায় সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
সতর্কতাঃ বালাইনাশক/কীটনাশক ব্যবহারের আগে বোতল বা প্যাকেটের গায়ের লেবেল ভালো করে পড়ুন এবং নির্দেশাবলি মেনে চলুন। ব্যবহারের সময় নিরাপত্তা পোষাক পরিধান করুন। ব্যবহারের সময় ধূমপান এবং পানাহার করা যাবেনা। বালাইনাশক ছিটানো জমির পানি যাতে মুক্ত জলাশয়ে না মেশে তা লক্ষ্য রাখুন। বালাইনাশক প্রয়োগ করা জমির ফসল কমপক্ষে সাত থেকে ১৫ দিন পর বাজারজাত করুন।
ফলনঃ জাতভেদে শতক প্রতি ফলন পাতা ১৪-১৬ কেজি এবং ধনিয়া ৬.৮-৮.০ কেজি।
সংরক্ষনঃ পাতা ফসলের জন্য চারা গজানোর ১০-১৫ দিন পর প্রতি সারিতে ৫ সেমি. পর পর একটি চারা রেখে বাকীগুলো তুলে ফেলুন। পাতার জন্য ধনিয়া চাষের বেলায় ৬০ দিনের মধ্যে ফসল সংগ্রহ করুন। এরপর একই জমতি ২০% কম সার প্রয়োগ কর আবার এ ফসলের চাষ করা যায়।
Search
Popular Posts
ধান গাছে থোড় আসার আগে কীটনাশক, ছত্রাকনাশক এবং হরমোন/ভিটামিন স্প্রে করার গুরুত্ব কি?
ধানের উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য সঠিক সময়ে পরিচর্যা করা অত্যন্ত জরুরি। বিশেষ করে, থোড় আসার ৭ দিন আগে কীটনাশক, ছত্রাকনাশক এবং হরমোন/ভিটামিন স্প্রে করা হলে গাছের বৃদ্ধি উন্নত হয় এবং ফলন বৃদ্ধি পায়। এখানে থোড় আসার আগে স্প্রে করার কারণ ও প্রয়োজনীয়তা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো। থোড় আসার আগে স্প্রে করার প্রয়োজনীয়তা ১. রোগ ও পোকার…
সার কী এবং এটি কীভাবে কাজ করে?
১. সার কী এবং এটি কীভাবে কাজ করে? সার হলো উদ্ভিদের পুষ্টি সরবরাহকারী পদার্থ। এটি মাটিতে পুষ্টি যোগ করে, যা গাছ শোষণ করে। নাইট্রোজেন, ফসফরাস ও পটাশিয়ামের মতো উপাদান গাছের বৃদ্ধি, ফলন ও শিকড় শক্তিশালী করে। এটি মাটির উর্বরতা বাড়ায়। ২. প্রাকৃতিক সার ও রাসায়নিক সারের মধ্যে পার্থক্য কী? প্রাকৃতিক সার জৈব উৎস (গোবর, কম্পোস্ট)…
আলু গাছের স্প্রে করার নিয়ম কি কি ?
আলু গাছকে রোগ ও পোকামাকড় থেকে সুরক্ষিত রাখতে স্প্রে করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক নিয়ম মেনে স্প্রে করলে গাছ ভালোভাবে বৃদ্ধি পায় এবং উৎপাদন বাড়ে।স্প্রে করার সঠিক পদ্ধতি:গাছের কান্ড ও পাতা ভিজিয়ে স্প্রে করুন:স্প্রেয়ার ব্যবহার করে এমনভাবে স্প্রে করতে হবে যাতে গাছের প্রতিটি অংশ ভিজে যায়।সকালে বা বিকালে স্প্রে করুন:দিনের ঠান্ডা সময় স্প্রে করা উচিত, যাতে…
Leave a Reply